বাতাসের ভেতর ঢেউয়ের মতো আসছে নানা শব্দ
উঠোন, বারান্দা জুড়ে জায়গা কুলোচ্ছে না
দুয়ার খুলে সামনে এসে দাঁড়াতেই
সব নির্বাক, নি:শব্দ, চুপ
মুহুর্তে সব কোথায় মিলিয়ে গেল,
প্রচন্ড এক আলোক গোলক ছুটে চলল তীব্র গতিতে
একটানা চলার পর তা মিলিয়ে গেল,
সামনে এক কুয়াশামাখা সবুজ মাঠ
তাতে নানাজন হেঁটে বেড়াচ্ছে,
উজ্জ্বল সব সাদা পোশাক
কোনটাই চেনামুখ নয়
একটা বেঞ্চে কে একজন মাথা ঝুঁকিয়ে বসে আছে
কালো চুলের আড়ালে তার একপাশের গাল দেখা গেল
ঠোঁটের কাছে একটি গাঁঢ় কালো তিল
খুব চেনা চেনা লাগলো দূর থেকে
ঘুরে তাকালো, ঠোঁট নাড়লো,
কিছু বললো, শোনা গেল না ;
একবার শুধু ডাকলাম, 'মা'
তারপরই একটা ঝাকুনি, মেয়ে বলছে-
'স্যারের বাড়ির সময় হয়ে গেছে ওঠো'।
উঠোন, বারান্দা জুড়ে জায়গা কুলোচ্ছে না
দুয়ার খুলে সামনে এসে দাঁড়াতেই
সব নির্বাক, নি:শব্দ, চুপ
মুহুর্তে সব কোথায় মিলিয়ে গেল,
প্রচন্ড এক আলোক গোলক ছুটে চলল তীব্র গতিতে
একটানা চলার পর তা মিলিয়ে গেল,
সামনে এক কুয়াশামাখা সবুজ মাঠ
তাতে নানাজন হেঁটে বেড়াচ্ছে,
উজ্জ্বল সব সাদা পোশাক
কোনটাই চেনামুখ নয়
একটা বেঞ্চে কে একজন মাথা ঝুঁকিয়ে বসে আছে
কালো চুলের আড়ালে তার একপাশের গাল দেখা গেল
ঠোঁটের কাছে একটি গাঁঢ় কালো তিল
খুব চেনা চেনা লাগলো দূর থেকে
ঘুরে তাকালো, ঠোঁট নাড়লো,
কিছু বললো, শোনা গেল না ;
একবার শুধু ডাকলাম, 'মা'
তারপরই একটা ঝাকুনি, মেয়ে বলছে-
'স্যারের বাড়ির সময় হয়ে গেছে ওঠো'।
আর কখনো ওইখানে ফিরে যাওয়া হলো না
কোনো কসরৎই কাজে এলো না
শুনতে না পাওয়া ওই অস্পষ্ট ধ্বনির
ভাষান্তর সম্ভব হলো না আজও!
কোনো কসরৎই কাজে এলো না
শুনতে না পাওয়া ওই অস্পষ্ট ধ্বনির
ভাষান্তর সম্ভব হলো না আজও!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন